বিখ্যাত প্রেমের কবিতা, অসম্ভব সুন্দর রবীন্দ্রনাথের, আবেগি, গভীর প্রেমের কবিতা, ও তীব্র প্রেম কবিতা সহ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি প্রেম- ভালোবাসা সকল কবিতার ভান্ডার। এখানে আপনারা অসম্ভব সুন্দর প্রেম কবিতা পাবেন। কবিতা আপনি আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকা কে শেয়ার করে দিতে পারবেন।
কোনোদিন কর্মহীন পূর্ণ অবকাশে,
বসন্তবাতাসে অতীতের তীর হতে যে রাত্রে বহিবে দীর্ঘশ্বাস,
ঝরা বকুলের কান্না ব্যথিবে আকাশ,
সেইক্ষণে খুঁজে দেখো,
কিছু মোর পিছে রহিল সে তোমার প্রাণের প্রান্তে;
বিস্মৃতপ্রদোষে হয়তো দিবে সে জ্যোতি,
হয়তো ধরিবে কভু নামহারা-স্বপ্নের মুরতি।
তবু সে তো স্বপ্ন নয়, সব চেয়ে সত্য মোর,
সেই মৃত্যুঞ্জয়, সে আমার প্রেম।
তারে আমি রাখিয়া এলেম অপরিবর্তন অর্ঘ্য তোমার উদ্দেশে।
পরিবর্তনের স্রোতে আমি যাই ভেসে……আরো পড়ুনঃ সহজে মেয়েদের রাগানোর ও রাগ ভাঙ্গানোর উপায় ফেসবুক স্ট্যাটাস
বিখ্যাত প্রেমের কবিতা
তুমি যখন যেভাবেই ফিরে আসো,
তোমাকে ফিরিয়ে দেওয়ার সাধ্য আমার নেই।
তুমি আমার রক্তে মিশে গেছো।
আর রক্ত কিভাবে ধুয়ে ফেলতে হয় আমি জানি না।__-সমরেশ মজুমদার
হয়তো তোমার পাবো দেখা-
যেখানে ওই নত আকাশ চুমছে বনের সবুজ রেখা।
ওই সুদুরের গাঁয়ের মাঠে, আলের পথে,
বিজন ঘাটে হয়তো এসে মুচকি হেঁসে ধরবে আমার হাতটি একা।
ওই নীলের ওই গহন পারে,
ঘোমটা হারা তোমার চাওয়া আনলে খবর গোপন দ্যুতি দিকপারের
ওই দখিন হাওয়া বনের ফাঁকে দুষ্টু
তুমি আসতে যাবে নয়ন চুমি সেই
সে কথা লিখছে হোথা দিগন্তের ওই অরুন লেখা।
আমাতে তুমি ভষ্ম হও
লম্বা ঘুমের পরে
চাহনি আমার পেরেক ঠুকবে
মণিকোঠার ঘরে
নেশাতুর হবে বারেবারে
সময় দেবে না হিসেব
যতই শেখো ক্যালকুলাস
হৃদয়ে গুনবে রেশ
সুতোর এখন ওড়ার পালা
ফুরেফুরে আঁকিবুকি
টানলে কিন্তু পার পাবেনা
এই বুকটায় আমি থাকি
কাছে যত আসা যায়
ততধিক প্রবেশ রাখো
কুয়াশার রাতে উষ্ণ হতে
কিছু চুমুতে মাখো… ***সুমু***
আবেগি প্রেমের কবিতা
আবার বছর কুড়ি পরে তার সাথে দেখা হয় যদি।
আবার বছর কুড়ি পরে হয়তাে ধানের ছড়ার পাশে
কার্তিকের মাসে তখন সন্ধ্যার কাক ঘরে ফেরে
—তখন হলুদ নদী নরম নরম হয়
শর কাশ হােগলায়—মাঠের ভিতরে।
অথবা নাইকো ধান ক্ষেতে আর;
ব্যস্ততা নাইকো আর,
হাঁসের নীড়ের থেকে খড় পাখির নীড়ের থেকে খড়
ছড়াতেছে; মনিয়ার ঘরে রাত,
শীত আর শিশিরের জল!
জীবন গিয়েছে চলে আমাদের কুড়ি কুড়ি বছরের পার—
তখন হঠাৎ যদি মেঠো পথে পাই আমি তােমারে আবার!
হয়তাে এসেছে চাদ মাঝরাতে একরাশ পাতার
পিছনে সরু সরু কালাে ডালপালা মুখে নিয়ে তার,
শিরীষের অথবা জামের, ঝাউয়ের-আমের;
কুড়ি বছরের পরে তখন তােমারে নাই মনে!
জীবন গিয়েছে চলে আমাদের কুড়ি কুড়ি বছরের পার-
তখন আবার যদি দেখা হয় তােমার আমার!
তখন হয়তাে মাঠে হামাগুড়ি দিয়ে পেঁচা নামে—
বাবলার গলির অন্ধকারে অশথের জানালার ফাকে কোথায় লুকায় আপনাকে?
চোখের পাতার মতাে নেমে চুপি কোথায় চিলের ডানা থামে—
সােনালি সােনালি চিল—
শিশির শিকার করে নিয়ে গেছে
তারে কুড়ি বছরের পরে সেই কুয়াশায় পাই যদি হঠাৎ তােমারে?কোনোদিন কর্মহীন পূর্ণ অবকাশে,
বসন্তবাতাসে অতীতের তীর হতে যে রাত্রে বহিবে দীর্ঘশ্বাস,
ঝরা বকুলের কান্না ব্যথিবে আকাশ,
সেইক্ষণে খুঁজে দেখো,
কিছু মোর পিছে রহিল সে তোমার প্রাণের প্রান্তে;
বিস্মৃতপ্রদোষে হয়তো দিবে সে জ্যোতি,
হয়তো ধরিবে কভু নামহারা-স্বপ্নের মুরতি।
তবু সে তো স্বপ্ন নয়, সব চেয়ে সত্য মোর,
সেই মৃত্যুঞ্জয়, সে আমার প্রেম।
তারে আমি রাখিয়া এলেম অপরিবর্তন অর্ঘ্য তোমার উদ্দেশে।
পরিবর্তনের স্রোতে আমি যাই ভেসে………।***শাহরিয়ার ***
হারিয়ে গেছো অন্ধকারে-পাইনি খুঁজে আর,
আজকে তোমার আমার মাঝে সপ্ত পারাবার।
আজকে তোমার জন্মদিন- স্বরন-বেলায় নিদ্রাহীন !
হাতড়ে ফিরি হারিয়ে-যাওয়ার অকূল অন্ধকার!!!
এই সে- হেথায় হারিয়ে গেছো কুড়িয়ে পাওয়া হার!আরো পড়ুনঃ ১৫+ ভালো মানুষ নিয়ে উক্তি, ক্যাপশন, কবিতা ও স্ট্যাটাস ২০২৪
তীব্র প্রেমের কবিতা
এককোটি বছর হয় তোমাকে দেখিনা।
একবার তোমাকে দেখতে পাব,
এই নিশ্চয়তাটুকু পেলে আমিও
বিদ্যাসাগরের মত সাঁতরে পাড় হব ভরা ধামাধর,
কয়েক হাজারবার পাড়ি দেব ইংলিশ চ্যানেল।
তোমাকে দেখেছি কবে ?
সেই কবে কোন বৃহস্পতিবার…!
আর এককোটি বছর হয় তোমাকে দেখি না..আমার তাকানো যদি
তোমার ঘুম কারে মধ্যরাতের
শুষ্ক ঠোঁটে হাতরাবে ছোঁয়া
বারেবারে ধৈর্য্য যদি পরীক্ষা নেয়
সিলেবাসে থেকো কম গন্ডির পরিহাস
রহস্যময়ী বুক চিতিয়ে দেখাবে দম উপহাস
মানবকূলের দাপটে নড়ে বসবে পা
নামিয়ে চিহ্ন রাখতে দৃঢ় থাকো
কিছু অযোগ্য সরিয়ে পলক তোমার পড়েনা
শ্রদ্ধা থাকে অবিচল তোমার মতো
প্রেম করিনি নিঃস্বার্থে অনর্গল…***সুমু**——কাজী নজরুল ইসলাম—–
মোর লাগি করিয়ো না শোক-
আমার রয়েছে কর্ম, আমার রয়েছে বিশ্বলোক।
উৎকন্ঠ আমার লাগি কেহ যদি প্রতীক্ষিয়া থাকে
সেই ধন্য করিবে আমাকে।
শুক্লপক্ষ হতে আনি রজনীগন্ধার বৃন্ত-খানি
যে পারে সাজাতে অর্ঘ্যথালা কৃষ্ণপক্ষ রাতে,
যে আমারে দেখিবারে পায় অসীম ক্ষমায়…..
ভালোমন্দ মিলায়ে সকলি,
এবার পূজোয় তারি আপনারে দিতে চাই বলি।
তোমারে যা দিয়েছিনু সে তোমারি দান;
গ্রহন করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায়।—-হে বন্ধু বিদায়
পরের জন্মে বয়স যখন ষোলোই সঠিক
আমরা তখন প্রেমে পড়বো মনে থাকবে?
বুকের মধ্যে মস্তো বড় ছাদ থাকবে শীতলপাটি বিছিয়ে দেব;
সন্ধে হলে বসবো দু’জন।
একটা দুটো খসবে তারা হঠাৎ
তোমার চোখের পাতায় তারার চোখের জল গড়াবে,
কান্ত কবির গান গাইবে তখন আমি চুপটি ক’রে দুচোখ ভ’রে থাকবো চেয়ে…—–মনে থাকবে?
বিষাদ ছুঁয়েছে আজ, মন ভালো নেই,
মন ভালো নেই; ফাঁকা রাস্তা,
শূন্য বারান্দা সারাদিন ডাকি সাড়া নেই,
একবার ফিরেও চায় না
কেউ পথ ভুল করে চলে যায়,
এদিকে আসে না আমি কি সহস্র বর্ষ
এভাবে তাকিয়ে থাকব শূন্যতার দিকে?
এই শুন্য ঘরে, এই নির্বাসনে কতোকাল,আর কতোকাল !
আজ দুঃখ ছুঁয়েছে ঘরবাড়ি,
উদ্যানে উঠেছে ক্যাকটাস – কেউ নেই,
কড়া নাড়ার মতো কেউ নেই,
শুধু শূণ্যতার এই দীর্ঘশাস, এই দীর্ঘ পদধনি।
টেলিফোন ঘোরাতে ঘোরাতে আমি ক্লান্ত ডাকতে ডাকতে একশেষ;
কেউ ডাক শোনে না,
কেউ ফিরে তাকায় না
এই হিমঘরে ভাঙ্গা চেয়ারে একা বসে আছি।
এ কী শাস্তি তুমি আমাকে দিচ্ছো ঈশর,
এভাবে দগ্ধ হওয়ার নাম কি বেঁচে থাকা !
তবু মানুষ বেঁচে থাকতে চায়,
আমি বেঁচে থাকতে চাই আমি ভালোবাসতে চাই,
পাগলের মতো ভালোবাসতে চাই –
এই কি আমার অপরাধ !
আজ বিষাদ ছুঁয়েছে বুক,
বিষাদ ছুঁয়েছে বুক মন ভালো নেই,
মন ভালো নেই; তোমার আসার কথা ছিলো,
তোমার যাওয়ার কথা ছিলো –
আসা-যাওয়ার পথের ধারে ফুল ফোটানোর কথা ছিলো
সেসব কিছুই হলো না, কিছুই হলো না;
আমার ভেতরে শুধু এক কোটি বছর ধরে অশ্রুপাত
শুধু হাহাকার শুধু শূন্যতা, শূন্যতা ।
তোমার শূন্য পথের দিকে তাকাতে তাকাতে দুই চোখ অন্ধ হয়ে গেলো,
সব নদীপথ বন্ধ হলো, তোমার সময় হলো না –
আজ সারাদিন বিষাদপর্ব,
সারাদিন তুষারপাত…আরো পড়ুনঃ স্বদেশপ্রেম রচনা | প্রেরণা দেশ প্রেম ও আমাদের কর্তব্য
গভীর প্রেমের কবিতা
ভালোবাসি বলেই রাতের গহিনে খোলা থাকে আমার জানালা য
দি কখনও ফালি ফালি জোছনার ভেতরে ঝলসে ওঠে তোমার চাঁদবদন,
যদি ঘোর অমাবস্যা রাতে উঁকি দিয়ে যায় তোমার ঝলক! ‘
এই, তুমি জলতরঙ্গ বাজাতে জানো?’
এমন ছলকে ওঠা জলের মতন বললে তুমি মনে হলো-
অস্থির স্বপ্নের হাটবাজারে তুমিই আমার জলতরঙ্গ বুকের ভেতরে স্বপ্নধারা আছে,
আছে স্বপ্নঢল নদীকেও জল ধার দেবার সাধ্য আছে আমার কেবল ভালোবাসি বলেই ভালোবাসি বলেই
তোমার স্পর্শিত কপালের ঘামফোঁটা যত্নে তুলে রাখি সুগন্ধির মতো,
তোমার ঘ্রাণে ডুবে সাম্রাজ্য সাজাই কাজলচোখে
অথবা বুকের অন্দরে ভালোবাসি বলেই তোমার নামে
অদৃশ্য সাইরেন বাজে হৃদয়পুরের সড়কে পোড়া চোখের দৃষ্টি দিয়ে খুঁজে ফিরি আমার আমি আহা শূন্যতা…
বিরান নির্জনতা…
জলতরঙ্গ বাজাতে গিয়ে বুঝতে পারি কিছু একটা ফেলে এসেছি
তোমার আঙিনায় আর ভালোবাসি বলেই
বুঝতে পারি তোমার আঁচলেই আমার অনন্ত শয্যা…..তুমি যখন প্রশ্ন করো _____
মহাদেব সাহা তুমি যখন প্রশ্ন করো
আমি কি তোমায় ভালোবাসি?
অন্ধকারে লুকিয়ে মুখ আমি নিজের মনেই হাসি ।
উত্তরে কি বলবো বলো বিশ্বকোষেও হয়তো নাই,
উথালপাথাল খুঁজে মরি কোথায় যোগ্য শব্দ পাই ।
জানো কি এই প্রশ্নে তোমার হঠাত্ থামে নদীর ধারা
আকাশখানি কালো করে মেঘে ঢাকা সন্ধ্যাতারা ।
তার চেয়েও গভীর ঘন লজ্জা ঢাকে আমার মুখ পাইনে খুঁজে
একটি কথাও শঙ্কা ভয়ে কাঁপে বুক ।
এতোদিনেও বোঝেনি যে আজ বোঝাবো কোন ভরসায়?
না বলা সেই ছোট্টো কথা বলিনি কি কোনো ভাষায়?
বলিনি কি এই কথাটি তোমার দিকে নীরব চেয়ে,
এই গান কি সারাজীবন জীবন দিয়ে যাইনি গেয়ে?
সেই কথা তো জানে ভালো শিশির ভেজা ভোরের ফুল
তুমি যখন প্রশ্ন করো আমি করি অধিক ভুল ।আজ – জীবনানন্দ দাশ আমার হাতের কাজ
আজ রাত্রে গিয়াছে ফুরায়ে,-
আমার এ ক্লান্ত পায়ে নাই আর পথের পিপাসা!
যে ভালোবাসার ভাষা মানুষ শুনিতে চায়-
যেই প্রেম নিয়া মানুষ চলিতে চায় পৃথিবীর পথে পথে প্রিয়া-
তাহার সন্ধানে তোমারে ডেকেছি আমি বারবার!
– দূর আলো – দূর এক আঁধারের পানে তবু তুমি চলে গেছ –
আসিবে না ফিরে হারায়ে গিয়েছ
তুমি পৃথিবীর দিন আর রাত্রির ভিড়ে!হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে আরো দূর অন্ধকারে
মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি;
বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি;
আরো দূর অন্ধকার বিদর্ভ নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।
চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য;
অতিদূর সমুদ্রের’পর হাল ভেঙ্গে
যে নাবিক হারায়েছে দিশা সবুজ ঘাসের দেশ
যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
তেমনই দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘
এতোদিন কোথায় ছিলেন?’
পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে চাওয়া নাটোরের বনলতা সেন।
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে;
ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
পৃথিবীর সব রঙ মুছে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন,
তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল।
সব পাখি ঘরে আসে — সব নদী;
ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকার,
মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।কবিতাঃচৈতী হাওয়া কবিঃকাজী নজরুল ইসলাম
সে কথা শুনিবে না কেহ আর দুজনে মুখোমুখি,
গভীর দুঃখে দুঃখী, আকাশে জল ঝরে অনিবার-
সমাজ সংসার মিছে সব, মিছে এ জীবনের কলরব।
কেবল আঁখি দিয়ে আঁখির সুধা পিয়ে হৃদয় দিয়ে হৃদি অনুভব-
আঁধারে মিশে গেছে আর সব! বর্ষার দিনে-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
তুমি যখন যেভাবেই ফিরে আসো,
তোমাকে ফিরিয়ে দেওয়ার
সাধ্য আমার নেই।তুমি আমার রক্তে মিশে গেছো।
আর রক্ত কিভাবে ধুয়ে
ফেলতে হয় আমি জানি না।
আশা করছি, আপনারা অসম্ভব সুন্দর প্রেম কবিতা সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি আপনার লেখা কবিতা প্রকাশ করতে চান তাহলে নিচে কমেন্টে আপনার কবিতা লিখতে পারেন। Fastbdinfo সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
প্রেমের কবিতা অনেক সুন্দর হয়েছে।
ধন্যবাদ আমাদের কবিতা পড়ার জন্য।